The Quran has not stopped the recitation of this mosque in 86 years!
From today 86 years ago, the Qur'an started crying in the mosque. The sound does not rest, and it does not rest for a moment. This is a unique feature of the Nawab Palace mosque in Dhanbari of Tangail.
মুঘল স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত মসজিদটির আকার-অবয়বে বেশ ক'বার পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রায় ১০ কাঠা জমির উপর অবস্থিত এই মসজিদটি আগে আয়তাকার ছিল। নানা সময়ে সংস্কার করে করে মসজিদটিতে আর মুঘল ঐতিহ্যের কোন ছাপ নেই।
বর্তমানে এটি একটি বর্গাকৃতির মসজিদ এবং সাধারণ তিন গম্বুজবিশিষ্ট আয়তাকৃতির মুঘল মসজিদের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ। সংস্কারের পর বর্তমানে এর অনেক বৈশিষ্ট্যই বদলে গেছে। একই সঙ্গে মসজিদটির প্রাচীনত্ব লোপ পেয়েছে এবং চাকচিক্য অনেক বেড়েছে।
মসজিদটি বর্ধিতকরণ ও সংস্কার সাধনের পরও এর ওপরস্থ তিনটি গম্বুজ ও পাঁচটি প্রবেশপথে প্রাচীনত্বের ছাপ লক্ষ করা যায়। মসজিদসংলগ্ন অর্ধবিঘা আয়তনের প্রাচীরে ঘেরা একটি প্রাচীন কবরস্থান রয়েছে।
এটি নওয়াব বাহাদুর সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর মাজার। এছাড়া মসজিদের মূল কম্পাউন্ডের বাইরে সৈয়দ নওয়াব আলীর আত্মীয়দেরও বেশ কয়েকটি কবর রয়েছে। এ মসজিদে একসঙ্গে ২০০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, ১৯২৯ সাল থেকে এই মসজিদে ২৪ ঘণ্টা কোরআন তেলাওয়াত করার রীতি হয়েছে। মসজিদের বাহ্যিক ও অভ্যান্তরীণ কাঠমোর পরিবর্তন হলেও এই রীতি লঙ্ঘন হয়নি ৮৬ বছরে এক মিনিটের জন্যেও। বর্তমানে এই মসজিদে সাতজন ক্বারি নিযুক্ত রয়েছেন। ২ ঘণ্টা পর পর একেকজন কোরআন তেলাওয়াত করে থাকেন।
মুঘল স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত মসজিদটির আকার-অবয়বে বেশ ক'বার পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রায় ১০ কাঠা জমির উপর অবস্থিত এই মসজিদটি আগে আয়তাকার ছিল। নানা সময়ে সংস্কার করে করে মসজিদটিতে আর মুঘল ঐতিহ্যের কোন ছাপ নেই।
বর্তমানে এটি একটি বর্গাকৃতির মসজিদ এবং সাধারণ তিন গম্বুজবিশিষ্ট আয়তাকৃতির মুঘল মসজিদের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ। সংস্কারের পর বর্তমানে এর অনেক বৈশিষ্ট্যই বদলে গেছে। একই সঙ্গে মসজিদটির প্রাচীনত্ব লোপ পেয়েছে এবং চাকচিক্য অনেক বেড়েছে।
মসজিদটি বর্ধিতকরণ ও সংস্কার সাধনের পরও এর ওপরস্থ তিনটি গম্বুজ ও পাঁচটি প্রবেশপথে প্রাচীনত্বের ছাপ লক্ষ করা যায়। মসজিদসংলগ্ন অর্ধবিঘা আয়তনের প্রাচীরে ঘেরা একটি প্রাচীন কবরস্থান রয়েছে।
এটি নওয়াব বাহাদুর সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর মাজার। এছাড়া মসজিদের মূল কম্পাউন্ডের বাইরে সৈয়দ নওয়াব আলীর আত্মীয়দেরও বেশ কয়েকটি কবর রয়েছে। এ মসজিদে একসঙ্গে ২০০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, ১৯২৯ সাল থেকে এই মসজিদে ২৪ ঘণ্টা কোরআন তেলাওয়াত করার রীতি হয়েছে। মসজিদের বাহ্যিক ও অভ্যান্তরীণ কাঠমোর পরিবর্তন হলেও এই রীতি লঙ্ঘন হয়নি ৮৬ বছরে এক মিনিটের জন্যেও। বর্তমানে এই মসজিদে সাতজন ক্বারি নিযুক্ত রয়েছেন। ২ ঘণ্টা পর পর একেকজন কোরআন তেলাওয়াত করে থাকেন।
No comments